1. admin@newswatchbd.com : admin :
সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৬:৩৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
নগরকান্দা থেকে চাঞ্চল্যকর ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামী আটক মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীরা আবার মানবাধিকারের প্রেসক্রিপশন দেয়, এটিই দুর্ভাগ্য : তথ্যমন্ত্রী রংধনু গ্রুপের মালিকানাধীন জমি প্লট ক্রয়-বিক্রয় থেকে সতর্ক থাকার আহবান ভারতে ৩০০টি শোরুমে একযোগে শুরু হলো ওয়ালটন ব্র্যান্ড ফ্রিজের বিক্রয় ও বিপণন আপীল আবেদনের শুনানীতে প্রার্থীতা ফিরে পেয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: কাবির মিয়া শিল্পকলায় হাসান মাহাদীর আবৃত্তি ও সঙ্গীত সন্ধ্যা বেগম রোকেয়ার স্বপ্ন পূরণ করতে পেরেছে বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী বছরের শ্রেষ্ঠ ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যাম্পেইন গুলোকে পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হলো ৭ম ডিজিটাল মার্কেটিং অ্যাওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপ-কমিটিতে এড.কাজী ফয়সলের হ্যাট্টিক বসুন্ধরা কাপ গলফ টুর্নামেন্টে গলফারদের প্রাণের মেলা

প্রেমের টানে জার্মানি তরুণী বাংলাদেশে

গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
  • প্রকাশের সময় : সোমবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

প্রেমের টানে সুদূর জার্মানি থেকে এক তরুণী গোপালগঞ্জে এসে বাংলাদেশি প্রেমিককে বিয়ে করেছেন। গতকাল রবিবার সকালে গোপালগঞ্জের একটি আদালতে এফিডেভিটের মাধ্যমে তাদের বিবাহ সম্পন্ন হয়।

জার্মানির ওই তরুণীর নাম জেনিফার স্ট্রায়াস। সে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি রাতে হযরত শাহ্জালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে এসে নামে। সেখানে তার প্রেমিক চয়ন ইসলাম ও তার স্বজনরা তাকে স্বাগত জানান এবং রাতেই তারা জেনিফারকে নিয়ে  গোপালগঞ্জ শহরে চলে আসেন। রবিবার সকালে পরিবারের লোকজন নিয়ে আদালতে গিয়ে তারা বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হন।

জেনিফার একজন মাধ্যমিক লেভেলের শিক্ষার্থী। জার্মানীর বাইলেফেল্ড স্টেটে বাবা-মার সঙ্গেই বসবাস করেন। তার বাবার নাম জোসেফ স্ট্রায়াস ও মায়ের নাম এসাবেলা স্ট্রয়াস।

চয়নের বাড়ি গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার জোতকুরা গ্রামে। তার ইতালি প্রবাসী বাবা রবিউল ইসলামের সুবাদে সেও ইতালিতে যায়। সেখান থেকে তিনি চলে যান জার্মানিতে। পাঁচ বছর আগে সেখানে একটি ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তি হলে সেখানেই জেনিফারের সঙ্গে তার পরিচয় হয়। আর সে পরিচয় থেকেই তাদের প্রেম ও পরিণয়।

২০২২ সালের ১০ মার্চ চয়ন বাংলাদেশে চলে আসে। কিন্তু তাতে জেনিফার ও চয়নের মধ্যে প্রেমের কোনো টানাপোড়ন হয়নি। ভালোবাসার টানে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে জেনিফার ছুঁটে আসে প্রেমিক চয়নের কাছে। গোপালগঞ্জে পৌঁছানোর পরে চয়নের স্বজনরা ফুল দিয়ে বরণ করে নেয় জেনিফারকে।

চয়নের মা ঝর্ণা বেগম তার অনুভূতি ব্যক্ত করে বলেন, ‘বিদেশি বৌমাকে পেয়ে আমরা সবাই খুশি। অল্প সময়েই আমাদের সবাইকে খুব আপন করে নিয়েছে। ভাবতেও পারিনি সে আমাদের সঙ্গে এতো সহজে মিশে যেতে পারবে। গ্রামের বাড়িতে নিয়ে আনন্দ-উৎসব করে আমরা নববধুকে সবাই বরণ করে নিব।’

এ দিকে, বাবা জোসেফ ট্রায়াস মেয়ে জেনিফারে সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রেখে চলেছেন। এ বিয়েতে জেনিফারের বাবা-মা সহ পরিবারের সবাই খুব আনন্দিত।

জেনিফার তার অনুভূতি ব্যক্ত করে বলেন, ‘বাংলাদেশকে আমি ভালোবেসে ফেলেছি। এখানকার পরিবেশ, আতিথিয়েতা ও সবার ভালোবাসা আমাকে মুগ্ধ করেছে। পরিবারের সবাই আমাকে আপন করে নিয়েছে। সবাইকে নিয়ে মিলেমিশে চলতে পেরে আমি ভীষণ খুশি হয়েছি।’

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ নিউজ ওয়াচ বিডি
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park