1. admin@newswatchbd.com : admin :
মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০২:০৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মিগজাউম’, চেন্নাইয়ে ২ জনের মৃত্যু মধ্য ষাট বছর বয়সেও সতেজ-প্রানবন্ত সুবর্ণা জুতার মধ্যে কৌশলে ইয়াবা পাচার, আটক-১ সাউথ এশিয়ান বিসনেস এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৩ পেলো “M360 ICT ট্রাবিল সফটওয়্যার “ ভোলায় ১৭ মনোনয়ন পত্র বৈধ, বাতিল-২, স্থগিত-১ জীবন্ত দগ্ধ মানুষের আর্তনাদ কি বিএনপি-জামাতের কানে পৌঁছায় না, প্রশ্ন তথ্যমন্ত্রীর ইসি’র সিদ্ধান্তে আওয়ামী লীগের আস্থা রয়েছে : ওবায়দুল কাদের জলবায়ু অভিঘাত মোকাবিলায় সর্বজনীন আন্তর্জাতিক অর্থায়ন ব্যবস্থার আহ্বান তথ্যমন্ত্রীর ওয়ার্ল্ড লায়ন্স সার্ভিস মাসের গ্রান্ড র‍্যালি সম্পন্ন রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

মঞ্জুরুল ইমামের ২০তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২৫ আগস্ট, ২০২৩

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য ও খুলনা মহানগর শাখার সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট মঞ্জুরুল ইমামের ২০তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ শুক্রবার । ২০০৩ সালের ২৫ আগস্ট সকালে নগরীর শামসুর রহমান রোডে সন্ত্রাসীদের গুলি ও বোমা হামলায় জনপ্রিয় এই আওয়ামী লীগ নেতা নিহত হন। এ সময় তার সাথে আরও নিহত হন এ্যাড. বিজন বিহারী মণ্ডল ও রিক্সাচালক সাইদুল ইসলাম আকন্ ।

পরিবার থেকে জানা গেছে, অ্যাডভোকেট মঞ।জুরুল ইমাম ছিলেন নগরীর বয়রা এলাকার সন্তান। ১৯৩৯ সালের ৯ নভেম্বর নওয়াপাড়ায় নানা বাড়ীতে জন্মগ্রহণ করেন। জীবনের অধিকাংশ সময় সাউথ সেন্ট্রাল রোড ও সামছুর রহমান রোডে কাটিয়েছেন। শেখ মোঃ ইউনুস তার পিতা, ফাতেমা বেগম তার মা। ১৯৫৬ সালে জিলা স্কুল থেকে ম্যাট্রিক, ১৯৫৯ সালে বিএল কলেজ থেকে আইএ, ১৯৬১ সালে একই কলেজ থেকে বিএ ও ১৯৬৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯৬৬ সালে আওয়ামী লীগে যোগ দেন। মুক্তিযুদ্ধে প্রতিরোধ সংগ্রামে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন।

১৯৬৭ সালে খুলনা শহর আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক, ১৯৮২ থেকে ২০০৩ পর্যন্ত মহানগর শাখার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫২ সালে জিলা স্কুলে সপ্তম শ্রেণিতে পড়াকালীন ভাষা আন্দোলনে সক্রিয় ভুমিক পালন করেন। (অধ্যক্ষ জাফর ইমামের স্মৃতিচারণ)। ১৯৯৫ সালে খুলনা সেন্ট্রাল ল কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ। ১৯৯৬-৯৮ জাতীয় সমবায় ব্যাংকে ডাইরেক্টর, ল্যান্ড মর্টগেজ ব্যাংকে চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড এন্ড সার্ভিস ট্রাস্টের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।

আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে খুলনা-২ আসনে সংসদ সদস্য প্রার্থী ছিলেন। ২০০৩ সালের ২৫ আগস্ট বাসভবনের অদুরে দূবৃত্তদের গুলিতে নিহত হন। মেহেরুননেছা তার স্ত্রী।

খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, মঞ্জুরুল ইমাম ছিলেন একজন অজাতশত্রু মানুষ। তাকে কোন মানুষ হত্যা করতে পারে না। এটা শুধুই রাজনৈতিক জিঘাংসার প্রতিফলন। আর আওয়ামী লীগকে মেধাহীন রাজনীতিতে পরিণত করারই একটা বৃহৎ চক্রান্ত। তিনি বলেন, তিনি নিজের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে কখনও রাজনীতি করেননি। তিনি সব সময় সাধারণ মানুষের ভাগ্যের উন্নয়নের জন্য রাজনীতি করেছেন।

বৃহস্পতিবার বিকাল ৫টায় দলীয় কার্যালয়ে খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি এ্যাড. মঞ্জুরুল ইমামের ২০তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে সদর থানা আওয়ামী লীগ আয়োজিত শোক সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
মরহুমের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আওয়ামীলীগ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহন করেছে।

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ নিউজ ওয়াচ বিডি
প্রযুক্তি সহায়তায় Shakil IT Park